সকল তথ্য পাওয়ার জন্য পেজটিকে রিফ্রেস করতে থাকুন ।
মমতা ঘোষণা -
জলপাইগুড়িতে
গভীর রাতে ক্ষতিগ্রস্থ এলাকায় গিয়েছিলাম ।
তড়িঘড়ি মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছি আমরা ।
বার্নিশে ৭০০-৮০০ বাড়ি ধুলোয় মিশে গেছে ।
কেন্দ্রীয় সরকার সংবিধান বা আইন মানে না ।
সবচেয়ে বেশী সাইক্লোন বাংলাদেশে হয় , আর বাংলায় হয় ।
যার বিয়ে তিনি নিজেই পুরোহিত । ওঁরা মারলেও দোষ নয় । এরেস্ট করলেও দোষ নেই ।
আমি বলি যার বিরুদ্ধে এজেন্সি করবে , কেউ মাথা নত করবেন না ।
মনে আছে শীতলকুঁচিতে পাঁচজনকে গুলি করে মেরেছিল । শীতলকুঁচিতে মানুষ মেরে এখন বীরভূমে ভোটে দাঁড়িয়েছে ।
এই যে ক্ষতি হয়েছে ৫ হাজার বাড়ি । আমরাই করে দেব । নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ করছি অনুমতি আটকে রাখবেন না । কেন আটকে রেখেছেন প্রশ্ন করলেন মমতা ।
বিজেপি বলছে ভোট দাও । এজেন্সি থেকে মুক্তি পাও ।
ওদের একটাই নীতি এক দেশ এক দল ।
কোচবিহারে নারায়ণ ব্যাটেলিয়ন কে করেছে ? আমাদের সরকার করেছে ।
পঞ্চানন বর্মার নামে ছুটি কে দেয় ? আমরা দি ।
রাজবংশী কামতাপুরি ভাষাকে স্বীকৃতি দিয়েছি । ২০০ রাজবংশি স্কুল আমি করে দিয়েছি ।
নাম না করে নীতিশ প্রামাণিককে আক্রমণ । তুমি আজকে নাকি স্বরাষ্ট্র হোম মিনিস্টার । লজ্জা লজ্জা লজ্জা ।
ভালো লোককে টিকিট দিলে হয় না ! আমাদের প্রার্থী দেখুন , মাটির মানুষ । আর ওদের প্রার্থী দেখুন । কুৎসিত অবস্থা ।
কদিন আগে বলল ১০০ দিনের কাজে ৭ টাকা বাড়াবো । আরে টাকাই তো দিস না ।
আমি থাকাকালীন ওদের কোন ক্ষমতা নেই বাংলার মানুষের গায়ে হাত দেওয়া ।
কোনও ক্যা হবে না । এন আর সি হবে । নিশ্চিন্তে থাকুন । আমি সুখের দিনে কুহু কুহু করে গায় না । আমি দুঃখের দিনে পাশে থাকি ।
ছিট মহল আমরা করে দিয়েছিলাম মনে আছে ।
যেদিন থেকে ক্ষমতায় এসেছে । বাংলার উপর সব থেকে বেশী অত্যাচার করেছে ।
১৯ সাল থেকে মনে রাখবেন ৬ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা তূলে নিয়ে গেছে । আর আমাদের আটকে রেখেছে ১ লক্ষ ৮০ হাজার কোটি টাকা ।
এদের বড় বড় কথা । ইলেকশন কমিশন তাদের লোক বলে যা খুশি তাি করবে ।
আমি ইলেকশন কমিশনকে অনুরোধ করবো একটু দেখুন কিভাবে বিএসএফ এজেন
যারা মিড ডে মিল , ভিলেজ পুলিশ , সিভিক পুলিশ সাম্মানিক বৃদ্ধি করেছি ।
আমরা পানাগড় থেকে কুচবিহার একটি করিডর তৈরি করছি ।
যারা বাইরে রয়েছেন তাদের বলবো ভোট টা দিয়ে যাবেন । ২৮ লক্ষ পরিযায়ী শ্রমিকের লিস্ট রয়েছে ।
যারা বাইরে কাজ করতে যান তাদের আলাদা করে স্বাস্থ্য সাথী কার্ড দেওয়া হবে ।
মনে রাখবেন কেউটে সাপকেও বিশ্বাস করতে পারেন । কিন্তু বিজেপি পার্টিকে বিশ্বাস করবেন না ।
যেমন সিপেম কংগ্রেস তেমনি একটি মুসলিমদের পার্টি হয়েছে । তাদের কাজ হল মুসলিম ভোট ভাগ করা ।
লোকের বাড়ি থেকে ইডি টাকা তূলে নিয়ে আসছে , তারপর বিজেপিকে দিয়ে দিচ্ছে ।
মনে রাখবেন বাংলা যদি বাচে তবে দেশ বাঁচবে । বাংলার সাথে ইন্ডিয়া আলায়েন্স হয়েনি । দিল্লির সাথে হয়েছে ।
বাংলায় রুখে দাড়াতে পারে ।
বিদেশি বলে চিহ্নিত করে ডিটেনশন ক্যাম্পে ধরে রাখবে ।
বাংলাকে মানে না , কোনো টাকা দেয় না । কমিশন দেখুন কিভাবে গুণ্ডামি করছে বিজেপি ।
বাংলার লক্ষ্মীর ভাণ্ডার এখন মডেল ।
১২০০ টাকার গ্যাসে ফুটছে বিনা পয়সার চাল । ওহে নন্দলাল ।
অনেক হয়েছে আর না । বিজেপি আর না । সিপিএম আর না । কংগ্রেস আর না ।
তৃণমূলের গর্জন , বিরোধীদের বিসর্জন ।
Post a Comment
আপনার মতামত জানাতে কমেন্ট করুন